• দ্রুত পরিপক্ব সবজি সংগ্রহ করে ফেলুন।
• জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
• জলাবদ্ধতা পরিহারের জন্য সবজির জমির চারপাশে নিষ্কাশন নালা তৈরি করুন।
• আমন ধানের জমির নিষ্কাশন নালা পরিষ্কার রাখুন, যেন পানি জমতে না পারে।
• আমন ধানের জমির আইল উঁচু করে দিন।
• সেচ, সার ও বালাইনাশক প্রদান থেকে বিরত থাকুন।
• কলা ও দণ্ডায়মান সবজির জন্য খুঁটির ব্যবস্থা করুন।
• আখের ঝাড় বেঁধে দিন।
• গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির থাকার জায়গা পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।• পুকুরের চারপাশ উঁচু করে দিন। সম্ভব হলে চারপাশে জাল বা বাঁশের চাঁটাই দিয়ে ঘিরে দিন। যেন অতিরিক্ত পানিতে মাছ ভেসে না যায়।
• বোরো ধানসহ অন্য বীজ উঁচু ও সঠিক পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে, যাতে বৃষ্টি বা আর্দ্রতায় নষ্ট না হয়।
• বন্যার আশঙ্কা হলে আগাম রোপণ করা আউশ ধান শতকরা ৮০ ভাগ পাকলেই কেটে মাড়াই-ঝাড়াই করে শুকিয়ে যথাযথ ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
• আমন ধানের বীজতলা তৈরির জন্য উঁচু জমি না পেলে ভাসমান পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি করে চারা উৎপাদন করা যেতে পারে।
• খরা ও লবণাক্ত এলাকায় জমির এক কোণে মিনি পুকুর খনন করে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন, যেন পরে সম্পূরক সেচ নিশ্চিত করা যায়।
• পরিণত হওয়ার পর বৃষ্টিতে নষ্ট হওয়ার আগে ভুট্টার মোচা সংগ্রহ করে ঘরের বারান্দায় রেখে রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
• এ সময়ে উৎপাদিত শাক-সবজির মধ্যে ডাঁটা, গিমাকলমি, পুঁইশাক, চিচিঙা, ধুন্দল, শসা, ঢ্যাঁড়শ এবং বেগুনের গোড়ার আগাছা পরিষ্কার করে প্রয়োজন হলে মাটি তুলে দিতে হবে।